মেয়েরা বিয়ের আগে মিলন করেছে কি না কি ভাবে বুঝবেন........


মেয়েটিকে বিছানায় শুইয়ে দিন।তার দুপায়ের মাঝখানে হাঁটু গেঁড়ে বসুন। প্রয়োজন হলে শুয়ে পড়ুন।এবার মেয়ে*টির হাটুর উপর হাত রেখে দুপা দুদিকে সরিয়ে নিন। এখন মনযোগ দিয়ে ভ্যাজিনা লক্ষ্য করুনঃ

১. ভ্যাজিনা বা মেয়ে-দের যোনিতে দুই ধরনের লিপ(ঠোট) থাকে- লিবিয়া মেজরা, লিবিয়া মাইনরা। লিবিয়া -মেজরা বাইরের দিকে আর লিবিয়া- মাইনরা ভিতরের দিকে থাকে। এদের কাজ হল যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখা। দুই পা শড়িয়ে নেওয়ার পর ভার্জিন মেয়ে হলে লিবিয়া /মেজরা একটার সাথে অন্যটা লেগে থেকে যোনী ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।এবং এটা টান টান ও মসৃন থাকবে। 

যদি ভার্জিন মেয়ে না হয় তবে লিবিয়া/ মেজরা পা দুই দিকে শড়িয়ে নেওয়ার সাথে সাথে দুদিকে সরে যাবে।এটা অনেকটা বড় হবে, দুদিকে নেতিয়ে থাকবে, কুচকানো এবং অমসৃন থাকবে।

৩. অনেক সময় কোন কারনে লিবিয়া মেজরা পা দুই দিকে শড়িয়ে নেওয়ার পর দুদিকে সরে যেতে পারে। কিন্তু ভার্জিন মেয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই লিবিয়া /মাইনোরা যোনি ছিদ্রকে ঢেকে রাখবে।

৪. ভার্জিন মেয়েদের ক্ষেত্রে লিবিয়া- মেজরা কিন্তু আকারে ছোট থাকবে অথবা দেখতে টান টান এবং মসৃন থাকবে। ভার্জিন না হলে এটা বড় দেখা যাবে অথবা বাইরের দিকে ঝুলে থাকতে দেখা যাবে এবং অমসৃন ও ভাজ যুক্ত হবে।

ভার্জিন মেয়ে চেনার জন্য অবশ্যই মনে রাখতে হবে:

**ফিঙ্গারিং এর কারনে ভ্যাজিনাল লিপ কিছুটা লুজ হতে পারে

**দৌড় ঝাপের কারনে পর্দার জিক- জ্যাক কিছুটা বাড়তে পারে বা পর্দার ছিড়ে যেতে পারে।

**২/১ বার শারিরীক সম্পর্ক এ অনেক সময় মেয়েদের যোনি তেমন কোন পরিবর্তন হয়না।

** অনেকবার শারি*রীক সম্পর্ক করার পরেও ৬ মাস থেকে ২ বছরের বিরতিতে যোনি কিছুটা টাইট হয়।

**মোটা মেয়েদের ব্রেস্ট স্বভাবতই কিছুটা ঝুলানো থাকে। তাদের থাই মোটা হওয়ায় দু পায়ের চাপে লিবিয়া মেজরা কিছুটা লুজ হতে পারে।

** ব্লাড বের না হওয়া মানেই ভার্জিন মেয়ে এমনটি নয়।

সর্বোপরি উপরের পরীক্ষা- গুলো এমন ভাবে করবেন যেন মেয়ে/টি বুঝতে না পারে যে আপনি তাকে টেস্ট করছেন।একবারে টে*স্ট না করে আদর করার ফাঁকে ফাঁকে টেস্ট করুন।

Post a Comment

0 Comments